অনলাইন ফিল্যান্সিং বা আউট সোসিং জগতে পেপ্যালের কথা, গুরুত্ব সকলেই জানে। কিন্তু আগ্রহ থাকা সত্বেও পেপ্যালের সুবিধা এতদিন কেউ গ্রহণ করতে পারনি। তবে এই মুহূর্ত থেকে সম্ভব। অবিশ্ব্য হলেও সত্যি যে বাংলাদেশে পেপ্যালের কার্যক্রম প্রায় দেড় বছর।
পেপ্যালের একাউন্ট চালু করতে হলে এখনই ঢুকে পড়ুন পেপ্যাল বিডি এর ওয়েব সাইডে। http://www.paypalbd.com
রেজিস্ট্রেশনের নিয়মাবলী:
পেপ্যাল বিডির ওয়েবসাইডে আপনি সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। ওদের মোট তিনটা প্যাকেজের মধ্যে আপনাকে প্রতি বছর ২০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত দিতে হবে এবং উত্তোলনের মোট টাকার ১০% থেকে ৩% পর্যন্ত দিতে হবে। অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন প্রকিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর আপনার একাউন্ট পেন্ডিং আবস্থায় থাকবে। কাটাবন অবস্থিত ওদের অফিসে যেয়ে বাৎসরিক চাঁদা পরিশোধ করে একাউন্ট চালু করতে হবে।
বাৎসরিক চাঁদা পরিশোধ এর সময় এক কপি পার্সপোর্ট সাইজের ছবি, ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি, আপনার কর্মস্থলের আইডি কার্ডের ফটোকপি, এবং ঢাকায় আবস্থিত কোন ব্যাংক এর আকাউন্টের চেক বই এর ফটোকপি জমা দিতে হবে।
তো এখনই রেজিস্ট্রেশন করে হয়ে যান পেপ্যাল একাউন্টের মালিক। বিস্তারিত পেপ্যার বিডি এর ওয়েবসাইডে পাবেন।
ধন্যবাদ
পেপ্যালের একাউন্ট চালু করতে হলে এখনই ঢুকে পড়ুন পেপ্যাল বিডি এর ওয়েব সাইডে। http://www.paypalbd.com
রেজিস্ট্রেশনের নিয়মাবলী:
পেপ্যাল বিডির ওয়েবসাইডে আপনি সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। ওদের মোট তিনটা প্যাকেজের মধ্যে আপনাকে প্রতি বছর ২০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত দিতে হবে এবং উত্তোলনের মোট টাকার ১০% থেকে ৩% পর্যন্ত দিতে হবে। অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন প্রকিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর আপনার একাউন্ট পেন্ডিং আবস্থায় থাকবে। কাটাবন অবস্থিত ওদের অফিসে যেয়ে বাৎসরিক চাঁদা পরিশোধ করে একাউন্ট চালু করতে হবে।
বাৎসরিক চাঁদা পরিশোধ এর সময় এক কপি পার্সপোর্ট সাইজের ছবি, ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি, আপনার কর্মস্থলের আইডি কার্ডের ফটোকপি, এবং ঢাকায় আবস্থিত কোন ব্যাংক এর আকাউন্টের চেক বই এর ফটোকপি জমা দিতে হবে।
তো এখনই রেজিস্ট্রেশন করে হয়ে যান পেপ্যাল একাউন্টের মালিক। বিস্তারিত পেপ্যার বিডি এর ওয়েবসাইডে পাবেন।
ধন্যবাদ
No comments:
Post a Comment